দেশের ২৭১টি বেসরকারি কলেজ সরকারি করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব নাসিম খনম স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আদেশটি রোববার (১২ আগস্ট) জারি হয়।
গত বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়ার পর আজ আদেশ জারি করা হলো। এই ২৭১টি কলেজে রয়েছেন অন্তত ১০ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী। আজ থেকেই তারা সরকারি বেতন-ভাতাসহ সব সুবিধা পাবেন। এ নিয়ে এখন দেশে সরকারি কলেজ ও সমমানের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫৯৮।’
সরকারি হওয়া কলেজগুলোর মধ্যে ঢাকা জেলার ৪টি, মানিকগঞ্জের ৪টি, নারয়ণগঞ্জের ৩টি, মুন্সীগঞ্জের ৩টি, গাজীপুরের ৩টি, নরসিংদীর ৪টি, রাজবাড়ির ২টি, শরীয়তপুরের ৪টি, ময়মনসিংহের ৮টি, কিশোরগঞ্জে ১০টি, নেত্রকোনার ৫টি, টাঙ্গাইলে ৮টি, জামালপুরে ৩টি, শেরপুরে ৩টি, চট্টগ্রামে ১০টি, কক্সবাজারে ৫টি, রাঙামাটি ৪টি, খাগড়াছড়িতে ৬টি, বান্দরবানে ৩টি, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ফেনীতে একটি করে, কুমিল্লায় ১০টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬টি, চাঁদপুরে ৭টি, সিলেটে ৯টি, হবিগঞ্জে ৫টি, মৌলভীবাজারের ৫টি, সুনামগঞ্জে ৮টি, রাজশাহীতে ৭টি, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২টি, নাটোরে ৩টি, পাবনায় ৭টি, সিরাজগঞ্জে ৩টি, নওগাঁ জেলায় ৬টি, বগুড়ায় ৬টি, জয়পুরেহাটে একটি, রংপুরে ৭টি, নীলফামারীতে ৪টি, গাইবান্ধায় ৪টি, কুড়িগ্রামে ৭টি, দিনাজপুরে ৯টি লালমনিরহাটে ৩টি, ঠাকুরগাঁওয়ে ১টি, পঞ্চগড়ে ৪টি, খুলনায় ৫টি, যশোরে ৫টি, বাগেরহাটে ৬টি, ঝিনাইদহে একটি, কুষ্টিয়ায় ২টি, চুয়াডাঙ্গায় ২টি, সাতক্ষীরায় ২টি, মাগুরায় ৩টি, নড়াইলে একটি, বরিশালে ৬টি, ভোলায় ৪টি, ঝালকাঠিতে ৩টি, পিরোজপুরে দুটি, পটুয়াখালীতে ৬টি, বরগুনায় তিনটি করে কলেজ রয়েছে।”