থমথমে উপত্যকায় মুহূর্মুহু শোনা যাচ্ছে গুলির শব্দ। ফের সংঘর্ষ জম্মু-কাশ্মীরে। বান্দিপোরায় শুরু হল সেনা-জঙ্গির গুলির লড়াই। ইতিমধ্য়েই ১ জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন দুই সেনা জওয়ান। এখনও গুলির লড়াই চলছে বলেই জানা গিয়েছে।
পহেলগাঁওয়ের জঙ্গি হামলার পরই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে উপত্যকাকে। ২৬ জন হিন্দুকে নির্মমভাবে হত্যাকারী জঙ্গিদের খুঁজতে চিরুণি তল্লাশি চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। মূলত পহেলগাঁওয়ের আশেপাশের ৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে তল্লাশি অভিযান চলছে। গোয়েন্দাদের সন্দেহ, এই এলাকাতেই লুকিয়ে থাকতে পারে জঙ্গিরা।
আজ সকালে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে বান্দিপোরায় সন্দেহভাজক গতিবিধির খবর আসে। এরপরই তল্লাশি অভিযান শুরু করে। বান্দিপোরার কুলনার বাজিপোরায় তল্লাশি অভিযান শুরু হয় জঙ্গিদের খোঁজে। জঙ্গলে ঢুকতেই জঙ্গিরা সেনাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সংঘর্ষে দুই জওয়ান আহত হন। ইতিমধ্যেই চারিদিক ঘিরে ফেলেছে সেনা। চলছে অভিযান। ইতিমধ্যেই এক জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে।
শুধু পহেলগাঁও-ই নয়, উপত্যকায় আরও নাশকতা ছড়ানোর লক্ষ্য ছিল জঙ্গিদের। এমনটাই গোয়েন্দা সূত্রে খবর। উপত্যকায় জঙ্গি উপস্থিতিতেও তার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে। এর আগে উধমপুর, কুলগামেও সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ হয়েছে। জঙ্গিরা জঙ্গল ও পার্বত্য অঞ্চলের ভিতর দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।থমথমে উপত্যকায় মুহূর্মুহু শোনা যাচ্ছে গুলির শব্দ। ফের সংঘর্ষ জম্মু-কাশ্মীরে। বান্দিপোরায় শুরু হল সেনা-জঙ্গির গুলির লড়াই। ইতিমধ্য়েই ১ জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন দুই সেনা জওয়ান। এখনও গুলির লড়াই চলছে বলেই জানা গিয়েছে।
পহেলগাঁওয়ের জঙ্গি হামলার পরই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে উপত্যকাকে। ২৬ জন হিন্দুকে নির্মমভাবে হত্যাকারী জঙ্গিদের খুঁজতে চিরুণি তল্লাশি চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। মূলত পহেলগাঁওয়ের আশেপাশের ৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে তল্লাশি অভিযান চলছে। গোয়েন্দাদের সন্দেহ, এই এলাকাতেই লুকিয়ে থাকতে পারে জঙ্গিরা।
আজ সকালে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে বান্দিপোরায় সন্দেহভাজক গতিবিধির খবর আসে। এরপরই তল্লাশি অভিযান শুরু করে। বান্দিপোরার কুলনার বাজিপোরায় তল্লাশি অভিযান শুরু হয় জঙ্গিদের খোঁজে। জঙ্গলে ঢুকতেই জঙ্গিরা সেনাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সংঘর্ষে দুই জওয়ান আহত হন। ইতিমধ্যেই চারিদিক ঘিরে ফেলেছে সেনা। চলছে অভিযান। ইতিমধ্যেই এক জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছে।
শুধু পহেলগাঁও-ই নয়, উপত্যকায় আরও নাশকতা ছড়ানোর লক্ষ্য ছিল জঙ্গিদের। এমনটাই গোয়েন্দা সূত্রে খবর। উপত্যকায় জঙ্গি উপস্থিতিতেও তার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে। এর আগে উধমপুর, কুলগামেও সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ হয়েছে। জঙ্গিরা জঙ্গল ও পার্বত্য অঞ্চলের ভিতর দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।