তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন, মজুরি ছয়-সাত-আট গুণ বৃদ্ধি করেছেন। আর, বিএনপির শাসনামলে শ্রমিকেরা যখন অধিকারের জন্য আন্দোলন করেছে, তখন তাদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।’চট্টগ্রামের বাসায় আজ রোববার সকালে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে শ্রমিক দিবস প্রসঙ্গে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী। এ সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা আমিনুল ইসলামসহ স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন, মজুরি ছয়-সাত-আট গুণ বৃদ্ধি করেছেন। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, শ্রমিকেরা যখন নিজেদের অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলন করেছে, তখন তাদের বিভিন্ন সময় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এটি হচ্ছে জননেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে অন্যদের পার্থক্য।’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে যখন আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচন করা হয়। তখন তিনি যাতে দেশে আসতে না পারেন, সেজন্য সব প্রচেষ্টা জিয়াউর রহমান করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা যখন দেশে আসেন, তখন বিমানবন্দরে যাতে লোকসমাগম না হয়, সেজন্য নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দেশে আসার পর শেখ হাসিনা ৩২ নম্বরের বাড়িতে গিয়ে একটি মিলাদ পড়াতে চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান সে মিলাদ পড়াতে দেননি। সেই মিলাদ পড়ানোর অনুমতি না দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ৩২ নম্বরের বাড়ির পাশে রাস্তায় বসে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্টের শহীদদের মাগফিরাত কামনা করে মিলাদ পড়াতে হয়েছিল। এই হচ্ছে জিয়াউর রহমান ও বিএনপি। জিয়াউর রহমান শুধু নানাভাবে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছেন তা নয়, বিভিন্ন মহলকে দিয়ে শেখ হাসিনা আগমন প্রতিরোধ কমিটি করেছিল তারা। সূত্র: এনটিভি
প্রতিনিধি