বন্দরবাজার ফাঁ’ড়ির ইনচার্জ এসআই (সাময়িক ব’রখা’স্ত) আকবর হোসেন ভূঁইয়ার গ্রামের বাড়ির অবস্থা প’র্যবেক্ষণে করে দেখা গেছে, প্রায় ১৫ শতাংশ জায়গার ওপর সু’সজ্জিত একটি একতলা ভবন।
বাড়ির সামনেই কাজ চলছে সু’বিশাল গে’ইটের। বাড়ির উঠানে বেশ কিছু মানুষের আ’নাগো’না। তবে ভবনের দরজা-জানালা সব লাগানো। আকবরের ভাই আরিফ জানান, বাড়ি নি’র্মাণে বড় ভাই আকবর টাকা দেননি।
মিডিয়াতে যেসব কথা হচ্ছে এগুলো মিডিয়ার বাড়াবাড়ি৷ অ’বসর প্রাপ্ত বাবার অ’বসর ভাতা ও সিঙ্গাপুরে থাকা আরেক ভাই মোবারক হোসেন ভূঁইয়ার টাকায় কয়েক ধাপে এ বাড়ি নি’র্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া বাড়ি নি’র্মাণে ২৫ লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে বলেও দাবি করেছেন আকবরের ভাই আরিফ৷
কিন্তু প্রাথমিক ভাবে দেখে মনে হয়েছে বাড়িটির একটি রুম তৈরী করতে খরচ হয়েছে ২০ লাখ টাকার মত৷ যে অর্থ জো”গাড় হয়েছে আকবরের চাঁ’দাবাজি ও ঘু’ষ নেওয়া থেকে৷ আকবরের ছোট ভাই আরিফ হোসেন ভূঁইয়া দাবি করেন,
‘আমার ভাই এ ধরনের কাজ করতে পারে বলে বিশ্বাস করি না।’ আমার ভাই একজন জনপ্রিয় মানুষ৷ সে একজন সফল কমান্ড৷ আমার ভাইয়ের ভাল প’জিশন দেখে তার সফলতা দেখে তাকে ফাঁ’সানো হয়েছে৷ তার বি’রু’দ্ধে কঠিন ষ’ড় য’ন্ত্র হয়েছে৷
আমার ভাই এই হ”ত্যা বা ঘটনার সাথে কোন ভাবেই জ’ড়িত না৷ আমার ভাই এ ধরনের কাজ করতে পারে বলে বিশ্বাস করি না৷ আমার ভাইকে খু”ন অথবা গু”ম করা হতে পারে৷ আমরা আমার ভাইয়ের স’ন্ধান চাই৷ সে কি এখনো বেঁচে আছে না তাকে মে”রে ফে’লা হয়েছে আমরা নিশ্চিত না! আমার ভাই নি’র্দো’ষ৷ সে ষ’ড় য’ন্ত্রের শি’কার৷ তাকে ফাঁ’সানো হয়েছে এই ঘটনায়৷
এর আগে আমাদের প্র’তিনিধি আকবরের বাড়িতে উপস্থিত হলে বাড়িতে ঢু’কতেই দেওয়া হয়নি প্রথমে৷ পরবর্তীতে এক পর্যায়ে ঘরে ঢু’কলে দেখা যায়, সাবেক চেয়ারম্যান সহ অনেক লোক ঘরে বসে গো”পন বৈ’ঠক করছে৷
এসময় সাবেক চেয়ারম্যান কে “রায়হান হ”ত্যার” সঙ্গে আকবরের জ’ড়িত থাকা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, আকবরকে আমরা ভাল ভাবে জানি, তাকে এলাকাতে কখনো কারো সাথে খা’রাপ ব্যবহার বা ঝ’গ’ড়া করতে আমরা দেখিনি৷ আমাদের অনেক সম্মান করতো আকবর৷
যেহেতু একটি নি”র্ম’ম ঘটনা ঘটে গেছে এবং আকবর এর সাথে জ”ড়িত স’ন্দে’হ করা হচ্ছে তাই আমরা চাই ঘটনাটির সঠিক ত’দন্তের মাধ্যমে সত্যিকারের অ’পরা’ধীদেরকে বি’চারের আওতায় নিয়ে আসা হোক৷ রিয়েল সিলেট।
প্রতিনিধি