সিলেটের এয়ারপোর্ট থানা পুলিশের অভিযানে ইয়াবা সহ গত ১৯/০৭/২০২০খ্রিঃ তারিখ এসআই(নিঃ)/পলাশ চন্দ্র দাশ এর নেতৃত্বে এয়ারপোর্ট থানার একটি চৌকস দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এয়ারপোর্ট থানাধীন পূর্ব পীরমহল্লা সাকিনস্থ প্রভাতী-৪৩/৩ নং বাসার পশ্চিম পার্শ্বে পূর্ব পীরমহল্লা হইতে সৈদয় মুগনী যাওয়ার পাকা রাস্তার উপর অভিযান পরিচালনা করে ১। রাশেদ আহমদ (১৯), পিতা-তাহের আলী, মাতা-রিনা বেগম, সাং-ফরিদপুর, থানা-ফেঞ্জুগঞ্জ, জেলা-সিলেট, বর্তমানে সাং-কুশিঘাট, কুচাই (টুনু মিয়ার ইট ভাটার পাশে), থানা-মোগলাবাজার, জেলা-সিলেট ও ২। মোঃ সবুজ হোসেন চৌধুরী (১৯), পিতা-মোঃ সানু মিয়া, মাতা-মোছাঃ চামেলি বেগম, সাং-বালিঙ্গা, থানা-বিয়ানীবাজার, জেলা-সিলেট, বর্তমানে সাং-নবারুন-৩৬০, সোনারপাড়া, শিবগঞ্জ, থানা-শাহপরাণ (রহঃ), জেলা-সিলেটদ্বয়কে আটক করেন।
গ্রেফতারকৃত রাশেদ আহমদ এর দেহ তল্লাশী করে ৫৫(পঞ্চান্ন) পিচ কথিত নেশা জাতীয় দ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট এবং মোঃ সবুজ হোসেন দেহ তল্লাশী করে ৫০(পঞ্চাশ) পিচ কথিত নেশা জাতীয় দ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ সর্বমোট (৫৫+৫০)=১০৫(এক শত পাঁচ) পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট এবং মাদকদ্রব্য বহন ও বিক্রয়ের জন্য ব্যবহৃত (গ) ০১(এক)টি নীল ও কালো রংয়ের ১৩৫ সিসি ডিসকভার মোটরসাইকেল, যাহার রেজিঃ নং-সিলেট-হ-১২-৫৯২৫ উদ্ধার পূর্বক জব্দ করেন।
পরবর্তীতে ধৃত রাশেদ আহমদ ও মোঃ সবুজ হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে পলাতক আসামীর নাম ৩। নাহিদ আহমদ (৩০), পিতা-মখন মিয়া, মাতা-স্বপ্না বেগম, সাং-প্রভাতী-৪৩, পূর্ব পীরমহল্লা, থানা-এয়ারপোর্ট, জেলা-সিলেট বলে প্রকাশ করে। এ সংক্রান্তে এয়ারপোর্ট থানার মামলা নং-২৩, তাং-২০/০৭/২০২০খ্রিঃ হয়েছে। মামলাটি তদন্তাধীন বলে এয়ারপোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ নিশ্চিত করেছেন।