Home » গত ৩ দিনে দেশে ফি’রেছেন ৮৪৫ জন

গত ৩ দিনে দেশে ফি’রেছেন ৮৪৫ জন

প্রাণঘা’তী করোনা’ভাইরাসের কারণে দেশে এখন কঠিন অবস্থা বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে গত ৩ দিনে আ’কাশপথ, নৌ’পথ ও স্থল’পথে ৮৪৫ জন দেশে এসে’ছেন। স্বাস্থ্য অধিদ’ফতরের অতিরিক্ত মহাপ’রিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যা’পক ডা. সানিয়া তাহ’মিনা এ তথ্য জানান।

স্বাস্থ্য অ’ধিদফতরের রো’গতত্ত্ব, রোগ নিয়’ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন’স্টিটিউটের (আইই’ডিসিআর) ৮, ৯ ও ১০ এপ্রি’লের নিয়’মিত হে’লথ বু’লেটিনে এ তথ্য জানানো হয়।

দেশে আসা ৮৪৫ জনের মধ্যে যারা সুস্বা’স্থ্যের সনদ নিয়ে এ’সেছেন তাদের হোম কো’য়ারেন্টাইন ও যা’রা আ’নেননি তাদের প্রা’তিষ্ঠানিক কো’য়ারেন্টাইনে পাঠানো

হয়েছে। ৮ এপ্রিলের বু’লেটিনে সানিয়া তাহ’মিনা বলেন, ‘গত ২৪ ঘণ্টায় বি’মানবন্দর দিয়ে কেউ- ই প্র’বেশ করতে পারেননি। নৌ-বন্দর দিয়ে ২৪৩ জন এসেছেন। স্থল’বন্দর দিয়ে এসেছেন ৭১ জন। মোট ৩১৪ জন দেশে প্র’বেশ করেছেন নৌ ও স্থল বন্দর দিয়ে। যেখানে অন্যসময় প্রতিদিন প্রায় ২০ থেকে ৩০ হা’জার মানুষ দেশে প্র’বেশ করতো।’  ৯ এপ্রিলের বু’লেটিনে তিনি বলেন, ‘ গত ২৪ ঘণ্টায় বি’মানবন্দরে স্ক্রিনিং হয়েছে ৪৭ জনের। যারা সকলেই ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্ত’র্জাতিক বি’মানবন্দর দিয়ে প্রবেশ করেছেন। তাদের মধ্যে ২৪ জনের কোনো স্বাস্থ্য সনদ ছিল না। তাদের হজ ক্যাম্পের কো’য়ারেন্টাইনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বা’কিরা স্বাস্থ্য সনদ নিয়ে এসেছেন। তারপরও তাদের হোম কো’য়ারেন্টাইনে পাঠিয়েছি। সমু’দ্রবন্দর দিয়ে ১৫৬ জন এসে’ছেন। স্থলবন্দর দিয়ে এসেছেন ৬৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সব মি’লিয়ে স্ক্রিনিং হয়েছে ২৬৭ জনের।’ আজ ১০ এপ্রিলের বু’লেটিনে তিনি বলেন, ‘বিমা’নবন্দর দিয়ে মানুষ দেশে ঢু’কছে এখনো। ১৭ জন মানুষ ঢু’কেছেন হযরত শাহা’জালাল আন্ত’র্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে। সমুদ্রবন্দর দিয়ে ২৪ ঘ’ণ্টায় ২১৭ জন এবং স্থল’বন্দর দিয়ে ৩০ জন দেশে প্র’বেশ করেছেন। বিমা’নবন্দর দিয়ে যারা ঢুকছেন, তাদের মধ্যে যাদের স্বাস্থ্য সন’দপত্র আছে, তাদের ছেড়ে দেয়া হচ্ছে। যা’রা স্বাস্থ্য সনদপত্র নিয়ে আসছেন না, তাদের আশ’কোনা

হজ ক্যাম্পে কোয়া’রেন্টাইনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বাকিগুলোর ক্ষেত্রেও আ’মরা একইভাবে করছি। বেনাপোলে আমাদের কো’য়ারেন্টাইন সেন্টার আছে। স্বাস্থ্য সনদপত্র না থাকলে তাদের সেখানে কোয়া’রেন্টাইন করা হয়েছে।’

Leave a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *