ডেস্ক নিউজ :
তবে কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ দরজায় কড়া নাড়ছে? সরাসরি না বললেও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নতুন হুঁশিয়ারি থেকে কিন্তু এমন আশঙ্কাই প্রবল হচ্ছে। ক্রেমলিনের তরফ থেকে রবিবার জানানো হয়েছে, ‘‘রাষ্ট্রপুঞ্জকে উপেক্ষা করে পশ্চিমী দেশগুলো ইতিমধ্যেই সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছে। নতুন করে হামলা হলে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে বলে রাশিয়া মনে করে।’’ ভেঙে না বলা হলেও ‘বিশ্বব্যাপী বিশৃঙ্খলা’ বলতে পুতিন যে কী বলতে চেয়েছেন, তা বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না কারওরই।
পুতিন যেমার্কিন বিরোধী জোট গঠনের মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই।জানা গিয়েছে, সিরিয়ায় মার্কিন জোটের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রোহানির সঙ্গে কথা বলেছেন পুতিন। রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার আনা নিন্দা প্রস্তাবকে তেমন কেউ সমর্থন না করলেও, পাশে এসে দাঁড়িয়েছে চিন। ফলে ধীরে হলেও, সিরিয়া ইস্যুতে যেন আড়াআ়ড়ি দু’ভাগে ভাগ হয়ে যাচ্ছে গোটা বিশ্ব।
৭ এপ্রিল দুমায় রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ করে নিজের দেশেরই সাধারণ মানুষজনকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে সিরিয়ার বাশার আল আসাদের প্রশাসনের বিরুদ্ধে। আসাদ যতই সে অভিযোগ অস্বীকার করুন না কেন, মানতে রাজি নয় হোয়াইট হাউস। রাশিয়ার উপর চাপ বাড়িয়ে মার্কিন প্রশাসনের দাবি, আসাদকে সাহায্য করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শোনা যাচ্ছে, এ জন্য রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারির কথাও বিবেচনা করছে মার্কিন প্রশাসন।
তবে কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ দরজায় কড়া নাড়ছে? সরাসরি না বললেও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নতুন হুঁশিয়ারি থেকে কিন্তু এমন আশঙ্কাই প্রবল হচ্ছে। ক্রেমলিনের তরফ থেকে রবিবার জানানো হয়েছে, ‘‘রাষ্ট্রপুঞ্জকে উপেক্ষা করে পশ্চিমী দেশগুলো ইতিমধ্যেই সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছে। নতুন করে হামলা হলে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে বলে রাশিয়া মনে করে।’’ ভেঙে না বলা হলেও ‘বিশ্বব্যাপী বিশৃঙ্খলা’ বলতে পুতিন যে কী বলতে চেয়েছেন, তা বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না কারওরই।
পুতিন যেমার্কিন বিরোধী জোট গঠনের মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই।জানা গিয়েছে, সিরিয়ায় মার্কিন জোটের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রোহানির সঙ্গে কথা বলেছেন পুতিন। রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার আনা নিন্দা প্রস্তাবকে তেমন কেউ সমর্থন না করলেও, পাশে এসে দাঁড়িয়েছে চিন। ফলে ধীরে হলেও, সিরিয়া ইস্যুতে যেন আড়াআ়ড়ি দু’ভাগে ভাগ হয়ে যাচ্ছে গোটা বিশ্ব।
৭ এপ্রিল দুমায় রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ করে নিজের দেশেরই সাধারণ মানুষজনকে হত্যার অভিযোগ রয়েছে সিরিয়ার বাশার আল আসাদের প্রশাসনের বিরুদ্ধে। আসাদ যতই সে অভিযোগ অস্বীকার করুন না কেন, মানতে রাজি নয় হোয়াইট হাউস। রাশিয়ার উপর চাপ বাড়িয়ে মার্কিন প্রশাসনের দাবি, আসাদকে সাহায্য করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শোনা যাচ্ছে, এ জন্য রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারির কথাও বিবেচনা করছে মার্কিন প্রশাসন।
নির্বাহী সম্পাদক