পাকিস্তানে তিন দফা সফরের প্রথম দফায় আপাতত তিনটি টি-টুয়েন্টি ম্যাচ খেলতে গেছে বাংলাদেশ দল। আগামীকাল সোমবার তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচ খেলে দেশে ফিরবে দল।
এরপর ফেব্রুয়ারিতে আবার যাবে টেস্ট দল, ৭ তারিখ থেকে শুরু হবে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচ।
প্রায় ১০ হাজার নিরাপত্তা কর্মীর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে চলছে সিরিজ। হোটেল থেকে মাঠ, মাঠ থেকে হোটেল। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদদের গণ্ডি আপাতত এটুকই।
লাহোরের পাঁচ তারকা হোটেল পার্ল কন্টিনেন্টালকে ‘ফাইভ স্টার কারাগার’ বললেও ভুল বোধহয় হবে না। দলের খেলোয়াড়রা তো আছেনই, সঙ্গে থাকা কোচিং স্টাফ, ম্যানেজমেন্ট, বোর্ড কর্মকর্তারাও আটকে আছেন হোটেলেই।
অবস্থা এতটাই বিভীষিকাময় যে, তৃতীয় ম্যাচ শেষে ২৮ জানুয়ারি দেশের ফেরার কথা থাকলেও ম্যাচ শেষ করেই বাংলাদেশ দল রওয়ানা করবে দেশের পথে। ম্যাচ শেষে ফিরবে না হোটেলেও।
বিসিবির পরিচালক আকরাম খান বলেন, ‘হোটেলে বসে থাকতে আর ভালো লাগছে না। আমরা ২৭ তারিখ খেলা শেষ করেই রাত ১১টায় দেশের উদ্দেশে রওয়ানা করব।’
প্রসঙ্গত, গত ২২ জানুয়ারি বিশেষ বিমানে করে পাকিস্তান যায় বাংলাদেশ দল। দেশে ফিরতেও একই বিমান অর্থাৎ, বোয়িং ৭৩৭-৮০০ মডেলের উড়োজাহাজ ‘মেঘদূত’-এ করে দেশে ফিরবে বাংলাদেশ দল।
প্রতিনিধি