ডেস্ক নিউজ : স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সংসদে এ শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
যাদের নামে শোক প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে তারা হলেন, সাবেক মন্ত্রী এম. মতিউর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য আমান উল্লাহ খান ও মোহাম্মদ ইউসুফ, সাবেক সংসদ সদস্য ও মেয়র সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু, সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রব চৌধুরী, মো. মোজাহার আলী প্রধান, এ, কে, এম খায়রুজ্জামান এবং খন্দকার মফিজুর রহমান।
এছাড়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ধীরাজ কুমার নাথ, মুক্তিযোদ্ধা ও ভাস্কর ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মা বেগম ফজিলাতুল নেসা, পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের মা বেগম সায়েরা খাতুন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ডা. ছৈয়দুর রহমান, বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক শওকত আলী, ভাষাসৈনিক গাজী শহীদুল্লাহ, খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কাঁকন বিবি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডা. এএসএম জাকারিয়া স্বপন এবং জনপ্রিয় কণ্ঠ শিল্পী শাম্মী আখতারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করা হয়েছে।
শোক প্রস্তাবে মৃত্যুবরণকারী সকলের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং শোক-সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়।
সম্প্রতি নেপালে বিমান বিধ্বস্তে, মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োজিত বাংলাদেশী সেনা সদস্য, রাশিয়ায় শপিংমলে অগ্নিকান্ডে এবং দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন স্থানে দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণেও সংসদের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করা হয়।
পরে মৃত্যুবরণকারীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন ও তাদের আত্মার শান্তি এবং মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন সরকারি দলের সদস্য ফরিদুল হক খান।