গোলাপগঞ্জেরর পৌরসভা সংলগ্ন কতিপয় যুবদের নিয়ে গঠিত অরুণোদয় যুব সংঘ, বিগত ডিসেম্বর-১৮ থেকে শুরু করে সমাজের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সহ সামাজিক আচার অনুষ্ঠানে বিশেষ অবদান রেখে আসছে। তারই ধারা বাহিকতায় ১১এপ্রিল ১৯ সন্ধ্যা ৭ ঘটিকায় ঘোষগাঁও সংঘের অস্থায়ী কার্যালয়ে সংগঠনে সভাপতি অনিমেষ দাস মান্নার সভাপতিত্ত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শান্ত দাসের পরিচালনায় তেতঁইউলি টুকের মন্দির নির্মাণে বিশেষ অবদান রাখায় ডাঃ বিজিত চন্দ্র দাসকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়, উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুহেলি পাল চৌধুরী, দেবব্রত গোস্বামী, আরো বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
সম্মাননা দেওয়া হয় অরুণোদয় যুব সংঘের পক্ষ থেকে , আরো বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয় শ্রী কুহেলী পাল চৌধুরী ও শ্রী দেবব্রত গোস্বামী সহ মরণোত্তর সম্মাননা স্বারক তুলে দেওয়া হয় স্বর্গীয় শ্রী অনুকুল চক্রবর্তী, তাঁর সন্তান শ্রী অমিতাভ চক্রবর্তী ও স্বর্গীয় শ্রী সুধাংশু দাশকে গ্রহন করেন তাঁর সন্তান এ্যাড. শ্রী সুদীপ দাস।
সভায় অতিথি বৃন্ধ সহ সবাই এই মন্দির নির্মানে ডাঃ বিজিত চন্দ্র দাস এর অবদান রাখায় তাকে কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানান এবং তাঁর দীর্ঘয়ু কামনা করেন। এবং অরুণোদয় যুব সংঘের এই সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়ায় উপস্থিত শত শত জনতা তাদের করতালির মাধ্যমে অভিনন্দন জানান এবং বক্তব্য রাখেন অরুণোদয় এর সহঃ আইন বিষয়ক সম্পাদক শ্রী রাখাল দাস ও সাংগঠনিক সম্পাদক শ্রী পলাশ দত্ত প্রত্যকের বক্তব্য থেকেই আসে যে বিজিত ডাক্তার এই সমাজের একজন সৎ পরিচ্ছন্ন ও নিবেদিত মানুষ আরো আসে যে এই সংগঠনের প্রাণ সংগ্রামী প্রতিষ্টাতা ও সাধারণ সম্পাদক শ্রী শান্ত দাস একজন নিবেদিত মনা সমাজ কর্মী। তাঁর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল আজ অরুণোদয় যুব সংঘ একের পর এক সামাজিক কর্ম কান্ড করে যাচ্ছে। আমরা তাঁর উত্তর উত্তর সমৃদ্ধি ও সফলতা কামনা করি। সাধারণ সম্পাদক উদীয়মান তরুন প্রজন্মের অহংকার শ্রী শান্ত দাস তাঁর বক্তব্যে বলেন যে আপনার সৃষ্টি আপনার কর্মই আপনাকে বাচিঁয়ে রাখবে পৃথিবীতে যুগ যুগান্তর। তিনি সমাজের বিত্তবানদের আহ্বান জানান যে তারা সবাই যে মা মাটি ও মানুষের কল্যানে কাজ করেন এভাবেই যেনো সবাই মিলেই আমরা এগিয়ে নিয়ে যাই আমার সোনার বাংলাদেশ কে।