মঙ্গলবার পঁচিশে বৈশাখ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৭তম জয়ন্তীতে। দিনটি উদযাপনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরকারী-বেসরাকরী প্রতিষ্ঠান, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সংস্থার পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে চ্যানেল আই ভবনের চেতনা চত্বরে দিনব্যাপী ১৩তম রবীন্দ্র মেলা। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম দিকপাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে (বাংলা-পঁচিশে বৈশাখ-১২৬৮) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার জোড়াসাঁকো…
ডেস্ক নিউজ: তা’লীমুল কুরআন ইন্টারন্যাশনাল সিলেট শাখার আয়োজনে আজ বুধবার (৪এপ্রিল) বিকাল ৩টায় নগরীর দরগাহ গেইটস্থ কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের শহীদ সুলেমান হলে সংবর্ধনা, ক্বেরাত ও নাশীদ মাহফিলে যোগদানের লক্ষ্যে সিলেট আসছেন আন্তর্জাতিক হাফেজ-ক্বারিগণ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক্ব চৌধুরী। উপস্থিত থাকবেন কুরআনের আলো ফাউন্ডেশনের (এনটিভি) চেয়ারম্যান হাফেজ…
এম এ বাসিত আশরাফ পরাধীনতার অন্ধকার ঘুচিয়ে আসে স্বাধীনতার সূর্য আত্মপ্রকাশ করে লাল সবুজের একটি দেশ; আমরা লাভ করি জাতীয়তা — একটি পরিচয়, একটি পরিবেশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয় সোনার বাংলাদেশ। স্বাধীনতা! সেই ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চের অশ্রুপাত আগ্নিঝরা রক্তমাখা দিন গুলোর শক্তি প্রভাত ! তোমার অর্জন দেখিনী কিন্তু অনুভব করেছি হৃদয়ের গভীর থেকে…
*মাটির কলস* *আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী* *(বড় ছাহেব কিবলাহ ফুলতলী)* (প্রথম পর্ব) পাড়াগাঁয়ে আমার বাড়ি। পৌষের কুয়াশা ভেজা ভোরে গিন্নীর কোমল হাতের পরশে ধন্য নকশী কাঁথাখানা গায়ে জড়িয়ে হৃদয়ের ক্যামেরাটি অন করে বেরিয়ে পড়লাম। মানব হৃদয়ে আল্লাহ তা’য়ালা কী আজব ক্যামেরা সংযোজন করে রেখেছেন। যত ইচ্ছে ফটো উঠাও এক পয়সাও খরচ হবে না, রিল পরিবর্তন…
কবিতাটি লিখেছেন: মুহিত খান দীন বেড়েছে সাম্য কই? শূণ্য হাতে সাক্ষ্য কই? যাতনাতে যাচ্ছে মরে দীন বিখারী তোমরা কই? নিয়ম মেনে করছে পূজো তাদের খাবার গেল কই! পাচ্ছে যারা সবকিছু আজ নিচ্ছে তারা কাদের দান? ঘাম ঝরেছে যাদের থেকে অট্টালিকা তাদের কই? নিশ্চুপে তাই বসে আছে জাতিস্মরে আসবে কেউ? হয়তোবা কেউ আসবে আবার শক্ত হতে…
কবিতাটি লিখেছেন: ইয়াসমিন আক্তার মণি জাগো নারী জাগো ঘুমিয়ে থেকো না এখনোও সময় আছে বাঁধন খুলে ফেলো, নারী তুমি ভাঙ্গছ ক্ষনে ক্ষনে কেনো বন্ধ করো এ ভাঙ্গন, ছিঁড়ে ফেল বন্ধন। হে নারী খুলে ফেলো শিকল দেবী করে তোমাকে করেছে বন্দি, বাকরুদ্ধ কেনো নারী তুমি আর কত কাল দেখবে রক্ত চোখু? জাগো হে নারী জাগো তোমরা…
কবিতাটি লিখেছেন: মুহিত খান কবিতা: সব লুটিয়ে যাচ্ছে মুছে রক্ত পানে মেতেছে সবে ছিন্ন ভিন্ন করছে সবই তুই কি আবার আসবি নাকি? কুলি মজুর খাচ্ছে লাথি রক্তে আবার ভিজছে মাটি ইটের কোণে কাঁন্না ভাসে তুই কি আবার আসবে নাকি? প্রসূতি আজ ব্যাথায় কাঁদে কসাই খানা নতুনপুরী সবকিছু আজ বক্ষে বিধে চুপি স্বরে তবুও তুই সত্যি…
কবিতাটি লিখেছেন: আনোয়ার হোসেন তুমি অজস্র বিন্দুর বিরহ মিলন তুমি কাঙ্ক্ষিত শ্রাবণের প্রথম বৃষ্টি আমার সীমাহীন দৃষ্টির জানালা— নিশিতে উকি দেয়া নিষিদ্ধ আহবান থমকে দাঁড়ায় তোমার ঐ মায়াবী দৃষ্টির তীরে। তুমি বিরস কল্লোলের ধ্বনির ন্যায় বেজে ওঠা উন্মাদ বাঁশরী, তুমি নিক্কন, চঞ্চল বিহঙ্গের উদ্দেশহীন গন্তব্য— আমার কবিতার ক্যানভাস। তুমি নিদ্রাহীন তন্দ্রা, পূণিমার তিথি তুমি ছন্দহীন…
আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয়সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।
আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয়সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।
