shuddhobarta24@

কারিগরি শিক্ষাকে ঢেলে সাজাতে চান —– শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা: কারিগরি শিক্ষাই হবে দেশের টেকসই উন্নয়নের মূল হাতিয়ার। কারিগরি শিক্ষাই কেবল পারে অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে। চলমান বিশ্বের উপযোগী করে শিক্ষাকে ঢেলে সাজাতে হবে। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আজ ঢাকায় স্থানীয় এক হোটেলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ-এর ‘স্কিলস এন্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (ঝঞঊচ)’ আয়োজিত দেশের কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন ও সম্প্রসারণের…

বিস্তারিত

মেধা বিকাশে অনন্য ভুমিকায়

বিশ্বনাথ প্রতিনিধি:সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আবু সাফায়াৎ মুহাম্মদ শাহে দুল ইসলাম বলেছেন, শিক্ষার্থীদেরকে সাটিফিকেট নয়, জ্ঞান অর্জনের জন্য লেখাপড়া করতে হবে। নিজেদের লক্ষ্য ঠিক রেখে লেখাপড়া করে গেলে, জীবনে সফলতা আসবেই। কারণ পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই, আসবে। তিনি আরোও বলেন, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করার জন্য একটি চক্র বিভিন্ন পরীক্ষার পূর্বে প্রশ্নপত্র…

বিস্তারিত

বাংলায় নামকরণের দাবিতে ভিন্নধর্মী কার্যক্রম চালাচ্ছে বাশু

বাংলায় প্রতিষ্ঠানগুলোর নামকরণের দাবিতে জনরায় এবং গণস্বাক্ষর সংগ্রহের ভিন্নধর্মী কার্যক্রম চালাচ্ছে বানানভিত্তিক সামাজিক সংগঠন ‘বাশু।’ স্বাক্ষর করলেন ৫২’র ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক। ‘ঠিক বানানের পদযাত্রা’ এবং ‘জনরায় সংগ্রহ’ দুইটি ভিন্নধর্মী আয়োজনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০১৮ পালন করল বানানভিত্তিক সামাজিক সংগঠন বাশু (বানান শুদ্ধকারী)। বাশু’র এবারের দাবি ছিলো, “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে প্রতিষ্ঠানগুলোর বাংলাতে নামকরণ চাই”। তারই…

বিস্তারিত

চলছে জয় বাংলা কনসার্ট

নিউজ ডেস্ক:  জয় বাংলা কনসার্ট চলছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আয়োজন করা হয়ে থাকে জয় বাংলা কনসার্ট। তারই ধারাবাহিকতায় বুধবার (৭ মার্চ) নগরীর আর্মি স্টেডিয়ামে এ কনসার্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইয়াং বাংলার আয়োজনে চলছে এ কনসার্ট। নবীনদের কণ্ঠে দেশাত্মবোধক গান দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় জয় বাংলা কনসার্ট ২০১৮। বিকেল…

বিস্তারিত

শুদ্ধবার্তা এখন সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়েছে!

আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয়সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

বিস্তারিত

শুদ্ধবার্তা এখন সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়েছে!

আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয়সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

বিস্তারিত

শুদ্ধবার্তা এখন সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়েছে!

আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয়সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

বিস্তারিত

শুদ্ধবার্তা এখন সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়েছে!

আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয়সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

বিস্তারিত

শুদ্ধবার্তা এখন সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়েছে!

আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয়সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

বিস্তারিত

শুদ্ধবার্তা এখন সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়েছে!

আমার সোনার বাংলা গানটি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ গানের রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই গানটি রচিত হয়েছিল। ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ গানটির প্রথম দশ লাইন সদ্যগঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয়সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয়।

বিস্তারিত