ডেস্ক নিউজ: চুলের যত্নে কি ধরণের তেল ব্যবহার করেন? বেশির ভাগ মানুষই বলবেন তাঁরা নারকেল তেল ব্যবহার করে থাকেন। তবে কেউ কি জানেন, দাঁতের যত্নে নারকেল তেল কতটা উপকারী? দোকানে সাজানো হাজার খানেক ব্র্যান্ডের টুথপেস্টের মধ্যে কোনটা যে ভালো, সেটা বুঝে উঠতেই অর্ধেক সময় চলে যায়। তবে বিশ্বাস করুন বেশীরভাগ টুথপেস্টের মধ্যেই থাকে প্রচুর পরিমাণে কেমিক্যাল। যার ফলে অনেক সময়ই দাঁতের সমস্যা যেমন, দাঁতে গর্ত হওয়া, দাঁত ব্যাথার মতো সমস্যাগুলি কমার বদলে আরও বেড়ে যায়।
টুথপেস্টের মধ্যে ট্রাইক্লোসান জাতীয় পাউডার বা গুঁড়ো মেশানো হয়, যা ব্যাকটেরিয়া নষ্ট করতে সাহায্য করে। যদিও এটি প্রতিদিনের ব্যবহারে জন্য মোটেও ভালো নয়। কারণ অনেক সময় টুথপেস্ট আমাদের পেটেও চলে যায় এবং এর ফলে শরীর খারাপও হতে পারে। এছাড়াও টুথপেস্টের মধ্যে সোডিয়াম লরিল সালফেট থাকে, যা আমাদের স্বাদকোরকের ক্ষতি করে। অন্যদিকে, নারকেল তেল পুরোপুরি প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি হওয়ায় এটি দাঁত বা মুখের ভিতরে কোনও ক্ষতিসাধন করে না।
তাহলে কীভাবে নারকেল তেল দিয়ে দাঁতের গর্ত সহ নানান সমস্যা দূর করবেন, জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে।
উপাদান:
এক কাপের অর্ধেক নারকেল তেল
২-৩ চামচ বেকিং সোডা
১৫-৩০ ফোঁটা লেবুর রস
পিপারমিন্ট তেলপদ্ধতি:
সবকটি উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্টটির ব্যবহারে দাঁতে গর্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধান করে। এছাড়াও এই পেস্টটি ব্যবহার করলে দাঁত খুব পরিষ্কার, স্বাস্থ্যকর এবং সাদা থাকে। এলার্জিজনিত রোগের লক্ষণ ও করণীয় এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক অসহনীয় ব্যাধি। এলার্জি হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে এলার্জি সামান্যতম অসুবিধা করে, আবার কারো ক্ষেত্রে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন? হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাসকষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ ও গরুর দুধ খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা। এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে।
মানব জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী যে সেই জানে। উপশমের জন্য কতজন কত কি না করেন। এবার প্রায় বিনা পয়সায় এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য। যা করতে হবে আপনাকে –
১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন। শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুড়ো করুন এবং সেই গুড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখুন। এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া ও এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন। প্রতি দিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে। কার্যকারীতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরু, চিংড়ি সহ অন্যান্য খাবার খেতে পারবেন।
চিকিৎসা :- তবে অনেক দিন যাবৎ চুলকানি এবং এলার্জির সমস্যায় ভুগতে থাকলে অভিজ্ঞ এবং নিবন্ধনকৃত হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ মত কিছুদিন প্রপার ট্রিটমেন্ট নিতে পারেন, আশা করি আপনার এলার্জির সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
নির্বাহী সম্পাদক