1. abusufian7389@gmail.com : .com : sk .com
  2. ashfakur85@gmail.com : আশফাকুর রহমান : Ashfakur Rahman
  3. b.c.s.bipro@gmail.com : বিপ্র দাস বিশু বিত্রম : Bipro Das
  4. zihad0292@gmail.com : Zihad Ul Islam Mahdi : Zihad Ul Islam Mahdi
  5. ahmedmdmahfuz@gmail.com : মোঃ মাহফুজ আহমদ : মোঃ মাহফুজ আহমদ
  6. nazimahmed2042@gmail.com : Najim Ahmed : Najim Ahmed
  7. shahadotchadni@gmail.com : Md Sh : Md Sh
  8. ashfakur86@gmail.com : শুদ্ধবার্তা ডেস্ক : SB 24
  9. shuddhobarta24@gmail.com : shuddhobarta24@ : আবু সুফিয়ান
  10. surveyor.rasid@gmail.com : Abdur Rasid : Abdur Rasid
ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে বিদেশে পালাল ব্যবসায়ী
       
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন

ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ না করে বিদেশে পালাল ব্যবসায়ী

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : রবিবার, ১০ মে, ২০২০

বিজয় মালিয়া নীরব মোদীদের মতো আরও কিছু ব্যবসায়ীদের কথা ফের জানা যাচ্ছে। এরাও ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। বাসমতি চাল রপ্তানিকারক দিল্লির এক সংস্থার তিন মালিকের বিরুদ্ধে স্টেট ব্যাংক সহ ছটি ব্যাংক অভিযোগ জানিয়েছে। ‌ এরা ৪০০ কোটি টাকার ঋণ নিয়ে দুবাইতে পালিয়ে গিয়েছে। আর ব্যাংকের অভিযোগের ভিত্তিতে এবার সিবিআই এদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

অভিযুক্ত সংস্থাটির নাম রামদেব ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড। অভিযুক্ত সংস্থার মালিকদের পাশাপাশি প্রতারণার অভিযোগ এনে কয়েকজন সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধেও তদন্ত নেমেছে সিবিআই। ২৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লির ওই সংস্থাটির বিরুদ্ধে অভিযোগ করে সিবিআই দ্বারস্থ হয়েছিল স্টেট ব্যাংক। স্টেট ব্যাংক সহ দেশের ছটি ব্যাংক থেকে মোট ৪১৪ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল ওই সংস্থা । এদিকে সেই ঋণের টাকা পরিশোধ না করেই ২০১৬ সালে দুবাইতে সরে পড়ে ওই কোম্পানির তিন মালিক।

স্টেট ব্যাংকের অভিযোগের ভিত্তিতে সিবিআই ২৮ ফেব্রুয়ারি অভিযুক্ত সংস্থার তিন ডিরেক্টর নরেশ কুমার সুরেশ কুমার এবং সঙ্গীতাকে এবং সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গ এবং দুর্নীতি ও জালিয়াতির মামলা করা হয়েছে। এই ৪১৪ কোটি টাকার ঋণের মধ্যে স্টেট ব্যাঙ্কের থেকে নেয়া হয়েছে ১৭১ কোটি ১১ লক্ষ টাকা। কানারা ব্যাঙ্ক থেকে ৭৬ কোটি ৯ লক্ষ টাকা এবং ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার কাছ থেকে ৬৪ কোটি ৩১ লক্ষ টাকা ।

সেন্ট্রাল ব্যাংক, কর্পোরেশন ব্যাংক এবং আইডিবিআই ব্যাংকের কাছ থেকে বাকি অর্থ নেয়া হয়েছিল। সময়মতো ঋণ পরিশোধ না হওয়ায় ওই সংস্থার ঋণের টাকা ব্যাঙ্কগুলির খাতা অনুৎপাদক সম্পদে পরিণত করা হয়েছিল ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে। তবে এখন প্রশ্ন উঠছে এই ব্যাপারে সিবিআই এর কাছে অভিযোগ জানাতে এত দেরি করল কেন ব্যাংক গুলি। যদিও স্টেট ব্যাংকের বক্তব্য, অভিযোগ জানাতে কোনরকম দেরি করা হয়নি।

অভিযুক্ত সংস্থার মালিকেরা নিখোঁজ থাকলেও সেই ব্যাপারটা গত বছরে নিশ্চিত হতে পারা গেছিল। কারণ ন্যাশনাল কোম্পানি ল ট্রাইবুনালে অন্য একটি মামলা থেকে জানতে পারা যায় যে অভিযুক্তরা পলাতক। ২০১৮ সালের মে মাসে ট্রাইবুনাল থেকে ওই সংস্থার বিরুদ্ধে তিনবার নোটিশ পাঠালেও অভিযুক্তরা হাজির হয় নি।

Leave a comment

এই বিভাগের আরো সংবাদ
shuddhobarta24
Privacy Overview

This website uses cookies so that we can provide you with the best user experience possible. Cookie information is stored in your browser and performs functions such as recognising you when you return to our website and helping our team to understand which sections of the website you find most interesting and useful.