Home » পিয়াজের দাম ৪০ টাকার বেশি চাইলেই ফোন দেবেন

পিয়াজের দাম ৪০ টাকার বেশি চাইলেই ফোন দেবেন

করোনা আতঙ্কের সুযোগ নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন জিনিসপত্র বেশি দামে বিক্রি করছেন। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সিলেটের প্রশাসন। সেখানে এরই মধ্যে স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারি আর ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের মুখে পিয়াজের দাম কমে গেছে।

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে কেজিতে পিয়াজের দাম কমেছে ২০ টাকা।

শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত দেশি পিয়াজ পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকায়। এলসির পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়।

বিভিন্ন পাইকারি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশি পিয়াজ সকালে কেজি ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

বিকাল থেকে এ পিয়াজ ৩৫ টাকায় কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

কালিঘাট বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, গত বৃহস্পতিবারও দেশি পিয়াজ পাইকারিতে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে। আমদানিকৃত পিয়াজ কেজিপ্রতি ৭০ টাকায় বিক্রি হয়। ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে কেজিতে দেশি পিয়াজের দাম প্রায় ২০ টাকা এবং বিদেশি পিয়াজ প্রায় ১৫ টাকা কমেছে। সিলেটে পিয়াজের কোনও সংকট নেই।

প্রতিদিনই প্রচুর পিয়াজ আসছে বাজারে। তাই মূল্যবৃদ্ধির কারণ নেই।

শনিবার দেশি পিয়াজ ৫০ টাকা এবং আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৬৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

প্রসঙ্গত, অসাধু ব্যবসায়ীরা করোনাভাইরাসের অজুহাতে পিয়াজের দাম হঠাৎ বাড়িয়ে দেন। তবে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কঠোর নজরদারি এবং ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে দাম কমতে শুরু করে।

সিলেটের প্রতিটি উপজেলায় ও নগরে একযোগে অভিযান শুরু করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। অনেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা নিজের মোবাইল নম্বর দিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে লিখেছেন, পিয়াজ ৪০ টাকার বেশি বিক্রি করলে ফোন দেবেন।

Leave a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *